1. admin@tadantapratidina.com : pratidina : Md Liton Sheikh
  2. litonvi1232@gmail.com : Md Liton Sheikh : Md Liton Sheikh
সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ০৪:১৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
টাঙ্গাইলে নিখোঁজের ২৪ ঘণ্টা পর নদীতে ভেসে উঠলো স্কুলছাত্রের মরদেহ শিবগঞ্জের ময়দানহাট্টায় জামায়াতে ইসলামীর ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত সাধারণ মানুষের মৃত্যু’র ফাঁদ হয়ে দাঁড়িয়েছে বগুড়ার বনানী হইতে চান্দাইকোনা ৬ লেনের মহাসড়ক! শিবগঞ্জে আপন সংগঠনের ঈদ পূণর্মিলনী অনুষ্ঠিত শিবগঞ্জে নারী জাগরণে “বেগম খালেদা জিয়া প্রীতি মহিলা ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত শিবগঞ্জে জিয়াউর রহমান এর ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন শিবগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদৎ বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও দুঃস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ  দুর্নীতি বিরোধী আইন বাস্তবায়ন ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি: অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশের আহ্বান বগুড়ার মহাস্থানে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে দুই ব্যবসায়ীকে ১৬ হাজার টাকা জরিমানা কিচক ইউনিয়নে ভূমিসেবা প্রত্যাশীদের কাছে আস্থা ও নির্ভরতার প্রতীক ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা-                               “রানু পারভীন “

শিবগঞ্জে আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘরের দলিল থাকা সত্বেও ভুক্তভোগী আজও পায়নি ঘর

  • প্রকাশিত : সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫
  • ৫৭ বার পাঠ করা হয়েছে

♦শিবগঞ্জ (বগুড়া) প্রতিনিধি:

বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘর জোরপূর্বক প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় দখল করে বসবাস করার অভিযোগ উঠেছে।

 

জানা যায়, উপজেলার মোকামতলা ইউপির গণেশপুর আশ্রয়ন প্রকল্পে ঘর পায় গৃহহীন তৈয়ব আলী। গত ২৪/৫/২০২৩ইং তারিখে( রেজিঃ কৃতঃ) তার নামে কাগজ -পত্র, দলিল ও পল্লী বিদ্যুতের মিটার থাকলেও বসবাস করছেন ওই এলাকার তোফাজ্জল হোসেন ও তার পরিবার। এই অপকর্মের সহযোগিতা করেছেন সাবেক ইউপি সদস্য মনোয়ারা বেগম। এতেই বিপাকে পরেছে ঘরের প্রকৃত মালিক। প্রকল্পের আওতায় উপকারভোগীদের তালিকা প্রণয়ন করা হলেও তা সঠিকভাবে মানা হয়নি। প্রকৃত সুবিধাভোগী ঘর না পেয়ে হতাশায় দিন কাটাচ্ছেন। কিছু অসাধু ব্যক্তির ভয় ভীতির কারণে ঘরে বাস করতে পাচ্ছে না ভুক্তভোগী পরিবার। বসবাসকারী তোফাজ্জল হোসেনের ও তার স্ত্রী ডেইজি বেগম বলেন তাদের নামে কোন কাগজ পত্র নাই। তৎকালীন সময়ে দায়িত্বে থাকা ইউএনও উম্মে কুলসুম সম্পা ও মোকামতলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আহসান হাবিব সবুজ তাদের ঘর দিয়েছেন। অভিযোগকারী তৈয়ব আলী বলেন, ঘর পাওয়ার জন্য স্থানীয় চেয়ারম্যান কাছে গিয়ে জানালে সে বলে নাস্তা পানির জন্য ১০ হাজার টাকা লাগবে।

মোকামতলা ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ফাহিমা আক্তার বলেন, বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার ভুমিকে জানিয়েছি, প্রকৃত ঘরের মালিককে বুঝিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।

 

এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান বলেন, তদন্ত করে দ্রুত ঘরের প্রকৃত মালিককে বুঝিয়ে দেওয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

তদন্ত বাংলা মিডিয়া লিমিটেড,কপিরাইট © তদন্ত প্রতিদিন - সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি